RS Tech Point

My blog is create for tech related tutorials purpose. Here is attached my youtube channel and facebook page. If you want to learn more tech, you can follow my youtube and facebook page.

Monday, September 20, 2021

thumbnail

কম্পিউটারের গতি বাড়াতে করণীয় বিষয়

কম্পিউটারের গতি বাড়াতে করণীয় বিষয়

উইন্ডোজ বেশির ভাগ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের অন্যতম জনপ্রিয় একটি সফটওয়্যার। পৃথিবীর মধ্যে অধিকাংশ কম্পিউটার ব্যবহারকারীরাই তাদের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে উইন্ডোজ ব্যবহার করে। কিন্তু উইন্ডোজের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি সময়ের সাথে সাথে ধীরগতির হয়ে যায়। অর্থ্যাৎ একটানা কিছুদিন চললে এর গতি পূর্বের তুলনায় অনেক কমে যায়। তবে এই ব্যাপারে কিছু কৌশল অবলম্বন করে সহজেই উইন্ডোজ পিসির স্পিড বাড়ানো যায়। চলুন দেখে নিই তেমনই কিছু টিপস। 

১। কম্পিউটারের রান অপশন্স থেকে temp, %temp%, prefetch এবং recent ফাইল গুলো ডিলিট করে দিন। ডিলিট করার সময় ইউজার পারমিশন চাইতে পারে। কম্পিউটারে কাজ করার সময় অনেক টেম্পরারি ফাইল বা জাংক ফাংশন তৈরি হয় এবং উল্লিখিত ফোল্ডারগুলোতে জমা থাকে। যেগুলা আমাদের কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। তাই কিছুদিন পর পর নিয়মিত এই ফাইলগুলো ডিলিট করে আপনার কম্পিউটারের গতি বাড়াতে পারেন। 

২। নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ করতে পারেন। লম্বা সময় একই অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করলে অনেক সময় ভাইরাসের কারণে অথবা ক্র্যাসিং ফাইল এর জন্য কম্পিউটারের গতি কমে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দিলে আমাদের কম্পিউটার এর গতি বৃদ্ধি পেতে পারে। 

৩। মাদারবোর্ড এ অনেক সময় ময়লা, ধুলা-বালি জমে। আমাদের কম্পিউটার এর জন্য এটি খুবই ভয়ানক এবং গতি কমিয়ে দেয় ৫০-৭০% পর্যন্ত! তাই নিয়মিত মাদারবোর্ড পরিষ্কার রাখা উচিত। সিপিউ এর কুলিং ফ্যান এবং পাওয়ার সাপ্লাইও নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত তবে ল্যাপটপ এর মাদার-বোর্ড পরিষ্কার এর সময় সতর্ক থাকা উচিত। ভালো হয় যদি সার্ভিস সেন্টার এ নিয়ে পরিষ্কার করেন। 

৪। কম্পিউটার এর র‍্যাম, মাদারবোর্ড এবং বাস স্পিড এর উপর স্পিড নির্ভর করে অনেকাংশে। সুতরাং আপনি চাইলে র‍্যাম এবং প্রসেসর আপডেট করে স্পিড বাড়াতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে শুধু র‍্যাম বা শুধু প্রসেসর পরিবর্তন করা উচিত নয়। এতে করে মাদারবোর্ড এর সমস্যা হতে পারে। এই জন্য র‍্যাম বা প্রসেসর আপডেট এর সময়, মাদারবোর্ড এর সাথে এডজাস্ট করে সে দিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। তবে বর্তমানে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ ষ্টোরেজ এর পরিবর্তে এসএসডি ষ্টোরেজ ব্যবহার করে কম্পিউটার বা ল্যাপটপের গতি অনেকটাই বাড়ানো যায়। 

৫। অনেক সময় সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার এর কম্বিনেশন ঠিক না থাকায় পিসি স্লো হয়ে যায়। যেমন, এন্ড্রয়েড স্টুডিও ওপেন করলে ৪জিবি র‍্যাম এর কম্পিউটারে আপনি অন্য কোন কাজ করতে পারবেন না। আবার র‍্যাম যদি এর থেকেও কম হয় তাহলে ভার্চুয়াল ইমুলেটর চালাতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে কনফিগারেশন এর সাথে সফটওয়্যার এর কম্বিনেশন ব্যালেন্স করে কম্পিউটার স্পিড বাড়াতে পারেন। অর্থ্যাৎ মাদারবোর্ডের সাথে কম্বিনেশন হয় এই ধরণের প্রসেসর, র‌্যাম এবং হার্ডডিস্ক ব্যবহার করলেও কম্পিউটারের গতি বাড়ানো সম্ভব। 

৬। অনেক সময় সফটওয়্যার আপডেট না করার কারণে কম্পিউটার এর স্পিড কমে যেতে পারে। যেমন আগে হয়ত কোন ওয়েব সাইট শুধু টেবিল দিয়ে ডিজাইন করা ছিল যেটা এখন জাভাস্ক্রিপ্ট এ আপডেট করা হয়েছে। এখন আপনার ব্রাউজার যদি পুরাতন হয় তাহলে এই ওয়েব সাইট লোড হতে সময় লাগবে। একই ভাবে অন্য সফটওয়্যার গুলো কম্পিউটার এর স্পিড কমাতে/বাড়াতে ভূমিকা রাখে। এছাড়াও পুরাতন মডেলের কনফিগারের একটি কম্পিউটারে বর্তমানের আপডেটেড সফটওয়্যার ইন্সটল করলেও কম্পিউটারের গতি অনেকাংশে কমে যায়।

Friday, August 6, 2021

thumbnail

মাইক্রোসফট অফিস ২০১৬ এর এক্টিভেশন কী’র সমস্যা ও প্রতিকার

 

Microsoft Office

কিভাবে মাইক্রোসফট অফিস ২০১৬ এর কী এক্টিভেশন করা যায় ?


বর্তমান ডিজিটাল যুগে কম্পিউটার ব্যবহার করে না এমন অফিস আদালত হয়তো খুজেই পাওয়া যাবে না। আর কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের বেশির ভাগ লোকেরাই মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এবং মাইক্রোসফট অফিস ব্যবহার করে থাকে। আজ আমরা আলোচনা করবো মাইক্রোসফট অফিসের ২০১৬ ভার্সন নিয়ে। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের নিকট মাইক্রোসফট অফিস অধিক জনপ্রিয় একটি প্রোগ্রাম। কিন্ত বিশ্বের অন্যান্য দেশে এর পেইড ভার্সন বেশি ব্যবহার করা হয়, যার ফলে একটা পিসিতে ১ বৎসর বা লাইফটাইম এর সাবস্ক্রিপশন ক্রয় করে ব্যবহারকারীরা। কিন্ত বাংলাদেশের কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা সেই তুলনায় অধিক কৃপনতা অবলম্বন করে। সাধারণ ব্যবহারকারীরা তো পেইড ভার্সন ক্রয় করেই না কখনো, এমনকি বেশির ভাগ সরকারী বেসরকারী অফিসগুলোতেও ফ্রি ভার্সন ব্যবহার করতে দেখা যায়। আর ফ্রি ভার্সন ব্যবহারকারীদের সবসময় একটি সমস্যাতে পড়তে হয় তা হলো এক্টিভেশন কী অর্থাৎ লাইসেন্স কী। আর সাধারণত বাংলাদেশে মাইক্রোসফট অফিস প্রোগ্রামের যে সকল সিডি বা ডিভিডিগুলো বিভিন্ন দোকান পাটে পাওয়া যায় সেগুলো সব পাইরেটেড কপি। একারণে সিডি বা ডিভিডির সাথে এক্টিভেশন কী দেওয়া থাকলেও তা আর কিছুদিন পরে কাজ করে না এবং মাইক্রোসফট অফিস এর যে কোন প্রোগ্রাম ওপেন করার পর এক্টিভেশন কী ফেইল দেখায়। যার ফলে অনেক কম্পিউটার ব্যবহারকারীকেই বিরম্বনায় পড়তে দেখা যায় এবং কিছুদিন পর পর কম্পিউটারে উইন্ডোজ ও মাইক্রোসফট অফিস নতুন করে সেটআপ করতে দেখা যায়। কেউ কেউ আবার নিজে এই সেটআপের কাজগুলো করতে পারে না সে কারণে তাদেরকে আবার পিসি বা ল্যাপটপ নিয়ে বিভিন্ন কম্পিউটার সার্ভিসিং এর দোকান গুলোতে দৌড়াতে হয়। এখন ঘরে বসে নিজেরাই যদি মাইক্রোসফট অফিস এর এক্টিভেশন কী সমস্যার সমাধন করতে চান তাহলে লিংকে ক্লিক করে আমার ফেইসবুক পেইজ অথবা ইউটিউব চ্যানেল থেকে ভিডিও দেখে শিখে নিতে পারেন বা সমাধান করে নিতে পারেন। ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন-
random/hot-posts